চুল ও ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে নিম তেলের কোনো বিকল্প হয় না এবং পোকা-মাকড় ও মশা থেকে সুরক্ষা পেতে নিম তেলের অনেক কার্যকার। তাই ডেঙ্গু প্রতিরোধে নিমের তেল অত্যন্ত কার্যকর।
নিমের তেলের বিশেষ গুণাবলি –
১. নিম এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ (তাই ধারণা করছি, সাদা চুল কাঁচা করতে এটি এরই মধ্যে ব্যবহৃত না নয় থাকলে এটিকে কোনোভাবে হয়তো ব্যবহার করা যেতে পারে)
২. শুকনো ত্বক এবং বলি দূর করতে এটি ব্যবহার করা যেতে পারে
৩. কোলাজেন উৎপাদন বৃদ্ধি করে
৪. বিভিন্নরকম কাটা দাগ বা ক্ষতচিহ্ন কমাতে সাহায্য করে
৫. ক্ষত বা আঘাত নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়
৬. ব্রণ, আঁচিল, তিল, ইত্যাদি কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে
৭. কুষ্ঠব্যাধির নিরাময়ক হিসেবে ব্যবহৃত হয়
৮. পেটের কৃমির নিরাময়ক হিসেবে ব্যবহৃত হয়
৯. জন্মনিয়ন্ত্রন এবং গর্ভপাত ঘটাতে ব্যবহৃত হয়
১০. চুলের খুশকি এবং উকুন দূর করতে এর যথেষ্ট ব্যবহার আছে। এক্ষেত্রে এটি অন্য আরেকটি তেলের সাথে মিশিয়ে মাথায় ও চুলে দিয়ে কিছুক্ষন অপেক্ষা করে তারপর ধুতে হবে।
১১. আঙুলের নখের ছত্রাক দূর করতে এটি ব্যবহৃত হয়।
১২. প্রাকৃতিকভাবে পোকামাকড় তাড়াতেও এটি ব্যবহার করা যেতে পারে।
নিম তেলের ব্যবহারে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও আছে। কারোর জন্য যদি এটি এলার্জিক প্রতিক্রিয়া দেয় তাহলে তক্ষুনি এটির ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। এছাড়া এই তেল কোনোভাবে সেবন করতে চাইলে অবশ্যই চিকিৎসক বা প্রফেশনাল কারোর মতামত নিতে হবে। ৩ নং তথ্য সূত্র এই বিষয়ের একটি গবেষণাপত্র যেটি আরো অনেক দারুন তথ্য দিয়েছে।
Reviews
There are no reviews yet.